৭৪. গোপীবাগের খাজা হালিম ও টিটির কাচ্চি।
লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে। এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি এর ব্যবহারের শর্তাবলী ও গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন। উইকিপিডিয়া® একটি অলাভজনক সংস্থা, যা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক।
মসজিদের বতর্মান দৈর্ঘ্য ৭০ ফুট (২১.৩৪ মিটার), প্রস্থ ২৬ ফুট (৭.৯৮ মিটার)।
ইসলামের স্বর্ণযুগ: ছয় শতাব্দী জুড়ে বিস্তৃত এক সোনালী সময়
বিষয়বস্তুতে চলুন প্রধান মেনু প্রধান মেনু
২৯. চানখারপুলের নীরব হোটেলের ভুনা গরু আর ভর্তার সাথে ভাত।
the corporate has transitioned into a written content creation studio, featuring Imaginative solutions for models and agencies.
৳১৬০ থেকে শুরু। (হালনাগাদের তারিখ নভে ২০১৯)
প্রাপ্তিস্থান: নর্থব্রুক রোড, চৌরঙ্গী, বাংলাবাজার
৬৩. লক্ষীবাজার এর মাসহুরের লুচি, ভাজি আর ডাল।
লালকুঠি (নর্থব্রুক হল)। বাংলায় ঔপনেবেশিক আমলে নির্মিত ভবন গুলার মধ্যে লালকুঠি অন্যতম। তৎকালীন ভারতবর্ষের গর্ভনর জেনারেল লর্ড নর্থথব্রুক ১৮৭৪ সালে ঢাকা সফরে আসেন এবং তার এই আগমন কে স্মরনীয় করে রাখার জন্য ঢাকার প্রখ্যাত ধনীব্যক্তি জমিদার টাউন হল ধাচের একটি হল নির্মানের উদ্যোগ নেন। পরবর্তীতে এইটি নর্থব্রুক হল বা লাল কুঠি নামে পরিচিত হয়। লাল বর্ণের রং হওয়ায় স্থানীয় মানুষরা একে লাল কুঠি বলে ডাকে। ভবনটির নির্মানশৈলিতে ইন্দো ইসলামিক স্থাপত্য রীতির সঙ্গে ইউরোপীয়-রেনেসাঁ উত্তর স্থাপত্য রীতির চমৎকার মিশেল ঘটেছে। বর্তমানে এই স্থাপনাটি ঢাকা পৌরসভা কতৃত্ত্বভার গ্রহণ করেন।
ঢাকায় একসময় পাকুর নামের এক দেশীয় ফল পাওয়া যেত। যে এলাকা গড়ে উঠেছিল পাকুর গাছে, সে এলাকার নাম হয়ে গিয়েছিল পাকুরটুলি। তৎকালীন পাকুরটুলি এখন বাবুবাজার নামে পরিচিত। ব্রিটিশ আমলে জমিদারবাবুরা বাবুবাজারের ঢাকার বিখ্যাত শর্মা গোড়াপত্তন করে। বাবুবাজারই ঢাকা শহরের প্রথম পাইকারি চালের বাজার। এটি ১৯২৫ সালে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে স্থাপিত হয়। ঢাকার নবাব পরিবারের খাজা আব্দুল হাফিজ এবং কয়েকজন ব্যবসায়ী বাজারটি স্থাপনের জন্য সরকার কতৃক ইজারা নেয় নদী তীরবর্তী জায়গাটি। কিছু জটিলতার কারণে সরকার চালের বাজারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, কিন্তু ১৯৫৪ সালে বাংলার যুক্তফ্রন্ট সরকার নিষেধাজ্ঞাটি প্রত্যাহার করে এবং পুনরায় বাজারটি সচল হয়। নাজিরাবাজার পুরান ঢাকার একটি এলাকা হচ্ছে নাজিরা বাজার। এই এলাকাটির প্রকৃত নাম নাজির বাজার, কিন্তু লোকমুখে প্রচারিত হতে হতে এই এলাকাটি এখন নাজিরা বাজার নামেই পরিচিত। প্রকৃত নামটি এখন কেবল কাগজে-কলমেই রয়ে গেছে। এলাকাটি পুরান ঢাকার খাবারের ঐতিহ্য ধারণ করে বিধায় এটি পুরান ঢাকার একটি উল্লেখযোগ্য এলাকা হিসেবে বিবেচিত হয়।
৩৩. পুরানা পল্টনে খানা-বাসমতির চাইনিজ প্যাকেজ।
প্রসিদ্ধ খাবার: বিট লবণের লাল চা ও গুড়ের চা।